মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল: জানা অজানা কথা  (হার্ডকভার)
মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল: জানা অজানা কথা (হার্ডকভার)
৳ ৪৫০   ৳ ৩৮৩
১৫% ছাড়
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

১৯৭১ সালের ৯ই অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬১জন অফিসার কমিশন পাওয়ার পর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একটা বিপ্লব ঘটে। ৬১জন অফিসার কমিশন পাওয়ার পর পরই সরাসরি যুদ্ধে যেয়ে কয়েক হাজার সেনাবাহিনীর সদস্যদের নেতৃত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের মােড় ঘুরে যায় এবং শেখ কামাল প্রদান সেনাপতির এডিসি হিসেবে যােগ দেওয়াতে মূর্তির সহযােদ্ধা অফিসারদের সাফল্য তরান্বিত হয়ে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যােগ দেয়া থেকে দেশ স্বাধীন করা পর্যন্ত শেখ কামালের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। একজন মুক্তিযযােদ্ধার যতটুকু দেশপ্রেম থাকা দরকার শেখ কামালের মধ্যে তার কোন কমতি ও ঘাটতি ছিল না। শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধে পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে কোন কিছু করেন নাই। সাধারণ একজন মুক্তিযােদ্ধার মত কাজ করেছেন। অন্যান্য অফিসার্স ক্যাডেটদের মতই মূর্তি ক্যাম্পের কষ্টদায়ক টেনিং গ্রহন করে অফিসার হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনা প্রধান কর্ণেল ওসমানীর অধীনে এডিসির মত গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তার যােগ্যতার সঠিক ১৯৭১ সালের ৯ই অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬১জন অফিসার কমিশন পাওয়ার পর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একটা বিপ্লব ঘটে। ৬১জন অফিসার কমিশন পাওয়ার পর পরই সরাসরি যুদ্ধে যেয়ে কয়েক হাজার সেনাবাহিনীর সদস্যদের নেতৃত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের মােড় ঘুরে যায় এবং শেখ কামাল প্রদান সেনাপতির এডিসি হিসেবে যােগ দেওয়াতে মূর্তির সহযােদ্ধা অফিসারদের সাফল্য তরান্বিত হয়ে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যােগ দেয়া থেকে দেশ স্বাধীন করা পর্যন্ত শেখ কামালের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। একজন মুক্তিযযােদ্ধার যতটুকু দেশপ্রেম থাকা দরকার শেখ কামালের মধ্যে তার কোন কমতি ও ঘাটতি ছিল না। শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধে পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে কোন কিছু করেন নাই। সাধারণ একজন মুক্তিযােদ্ধার মত কাজ করেছেন। অন্যান্য অফিসার্স ক্যাডেটদের মতই মূর্তি ক্যাম্পের কষ্টদায়ক টেনিং গ্রহন করে অফিসার হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনা প্রধান কর্ণেল ওসমানীর অধীনে এডিসির মত গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তার যােগ্যতার সঠিক ব্যবহার তিনি সুন্দর ভাবে করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নাই। শেখ কামালের অবদানকে ইতিহাস অবশ্যই স্বীকার করে নিবে।ব্যবহার তিনি সুন্দর ভাবে করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নাই। শেখ কামালের অবদানকে ইতিহাস অবশ্যই স্বীকার করে নিবে।

Title : মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল: জানা অজানা কথা
Author : যুগল হাশমী
Publisher : আকাশ
ISBN : 9789848057230
Edition : 1st Published, 2018
Number of Pages : 408
Country : Bangladesh
Language : Bengali

যুগল হাশমীর জন্ম ২০ মার্চ ১৯৫৪ জামালপুর জেলার ইসলামপুর । পুরা নাম হাশমী মাসুদ জামিল (যুগল) । পিতামরহুম জামাল আহমেদ। মাতা-বেগম সুফিয়া জামাল। স্কুলঢাকার নারিন্দা সরকারী বিদ্যালয়, ইসলামপুর নেকজাহান হাই স্কুল, জামালপুর সিংহজানি হাই স্কুল। ১৯৭০ সালে ঢাকা বাের্ডের কলা বিভাগ হতে প্রথম বিভাগে উত্তীন। ঢাকা সরকারী মহাবিদ্যালয় হতে ১৯৭২ ঢাকা বাের্ডের অধিনে এইচ এস সি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে রাষ্ট্র বিজ্ঞানে ১৯৭৬ সালে বি এস এস (অনার্স) ১৯৭৮ সালে এম এস এস ডিগ্রী লাভ। ভারতের বিখ্যাত জহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটিতে ১৯৮২ সালে স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিসে এম. ফিল/ পি এইচ ডি কোর্সে যােগদান এবং ১৯৮৫ সালে এম. ফিল ডিগ্রী লাভ। ১৯৯৬ সালে ডিপ্লোমা ইন হােমিওপ্যাথিক মেডিসিন এও সার্জারী ডিগ্রী লাভ। ১৯৬৯ সালে রাজবন্দী হিসাবে প্রথম কারাবরণ। ১৯৭৭ সালে বিশেষ বন্দীশালায় ৬ মাস এবং ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাকারে বিনা বিচারে রাজবন্দী হিসাবে ১ বছর কারাবরণ। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযােদ্ধা (এফ এফ) হিসাবে ১১নং সেক্টরে বীরত্বপূর্ণ বহু যুদ্ধে অংশ গ্রহণ। '৭১-এর বহু বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের ঘটনা বিভিন্ন লেখকের বই এ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যার প্রতিশােধ এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে গঠিত জাতীয় মুক্তিবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার। বর্তমানে জাতীয় মুক্তিযােদ্ধা জন ঐক্য পরিষদের সভাপতি এবং মুক্তিযুদ্ধ ডেটা ব্যাংক এন্ড আর্কাইভ এর নির্বাহী পরিচালক হিসাবে সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি রাজনৈতিক এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষণায় নিয়ােজিত। প্রকাশিত বই হৃদয়ে পঁচাত্তর। দুই সন্তানের জনক। বড় ছেলে হাশমী ফেরদৌস ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে দশম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। ছােট ছেলে হাশমী আসিফ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে ৭ম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত। স্ত্রী ফেরদৌসী বেগম সামারফিল্ড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের এ্যাডমিনিস্ট্রেটর।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]